ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন অনুসারে, দেশটির সরকারি তথ্যানুসারে, ২০১৬ সালে বিশ্ববিদ্যালয়টিকে মাত্র ১০০টি আসনে শিক্ষার্থী ভর্তি করানোর অনুমতি দেয়া হয়েছিল। ২০২০ সালের আগে যেসব শিক্ষার্থী ভর্তি হয়েছিলেন তারাই কেবল ২০২২ সালের পিটিআই পরীক্ষার যোগ্য ছিলেন। স্থানীয় পুলিশ জানিয়েছে, এসব শিক্ষার্থীদের অনেকের ক্ষেত্রেই বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রকৃত সনদ ইস্যু করেনি।
ক্ষমতার অপব্যবহারসহ নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগ কিছুদিন আগে বিশ্ববিদ্যালয়টির প্রতিষ্ঠাতা যোগিন্দর সিং দালালকে গ্রেফতার করা হয়। তাকে জিজ্ঞাসাবাদের পরই এই বিষয়টি সামনে আসে। রাজস্থান পুলিশের ডিআইজি প্যারিস দেশমুখ বলেন, ২০১৩ সাল থেকে বিশ্ববিদ্যালয় ৭০৮টি পিএইচডি, ৮ হাজার ৮৬১টি ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি এবং শারীরিক শিক্ষায় ১ হাজার ৬৪০ ডিগ্রি প্রদান করেছে।